জ্ঞান-বিজ্ঞান ও প্রকৌশলবিদ্যায় সিন্ধু সভ্যতার অবদান
প্রাচীন পৃথিবীর দক্ষিণ এশিয়ায় গড়ে ওঠা সিন্ধু সভ্যতা এক অপার বিস্ময়ের নাম।
প্রাচীন পৃথিবীর দক্ষিণ এশিয়ায় গড়ে ওঠা সিন্ধু সভ্যতা এক অপার বিস্ময়ের নাম।
ট্যুরসের রণক্ষেত্র ঠিক কোথায় তা নিয়ে মতভেদ আছে।
লেখক ও গবেষক আলতাফ পারভেজ জুলফিকার আলী ভুট্টোর জীবন ও রাজনীতি নিয়ে একটা বই লিখেছেন। বইয়ের নাম ‘জুলফিকার আলী ভুট্টো:
বাংলা সালতানাতের গোড়াপত্তন হয়েছিল শামসউদ্দিন ইলিয়াস শাহের হাত ধরে। তারই দৌহিত্র ছিলেন গিয়াসউদ্দিন। স্বভাবে তিনি ছিলেন আবেগপ্রবণ গোছের। মধ্যযুগে গদিতে বসে শাসনকার্য চালাতে হলে আবেগ নিয়ন্ত্রণ করাটা ছিল সর্বাপেক্ষা জরুরি।
ভারতবর্ষে তখন দিল্লি সালতানাতের শাসন চলমান। মুহাম্মদ বিন তুঘলক আসীন আছেন দিল্লির রাজসিংহাসনে। রাজ্যের মন্ত্রীদের মধ্যে মুহাম্মদের চাচাতো ভাই ফিরোজ-বিন-রজব বিশেষ প্রভাব ও প্রতিপত্তি বজায় রেখেছিলেন। আলী মুবারক নামে ফিরোজের এক বিশ্বস্ত কর্মচারী একদিন এক নওজোয়ানকে নিয়ে হাজির হলেন রাজদরবারে,
ইসলামের আবির্ভাবের শুরু থেকেই পৌত্তলিক কুরাইশরা মুহাম্মদ (সা.) ও তাঁর প্রচারিত ধর্মের বিরোধীতা করে এসেছে। কুরাইশদের ইসলামের বিরোধীতা করার প্রধান কারণই ছিল রাজনৈতিক।
বর্তমান পৃথিবীতে প্রায় ৪,০০০ ধর্মীয় মতবাদ বা বিশ্বাস চালু আছে। এসবের মধ্যে একটি হলো জরথুস্ত্রবাদ।
ভারতীয় উপমহাদেশের বঙ্গীয় অঞ্চলের ইতিহাস সেই সুপ্রাচীনকাল থেকেই বিদ্যমান। সুদীর্ঘ এই ইতিহাসের পথ পরিক্রমা জড়িত আছে ভারতবর্ষের বিখ্যাত মহাকাব্য রামায়ণ,
ধরুন, আপনাকে বলা হলো ভারতের বিখ্যাত শিল্পপতি জামসেটজি টাটা, ফিল্ড মার্শাল শ্যাম মানেকশ, বলিউড অভিনেতা বোমান ইরানি, পরমাণু বিজ্ঞানী হোমি
আব্বাসীয় খেলাফতের সময় (The Abbasids) বুদ্ধিবৃত্তিক এবং অর্থনৈতিক উৎকর্ষের কেন্দ্রস্থল হয়ে উঠেছিল বাগদাদ। বিজ্ঞানচর্চায় তাদের অর্থায়নের অন্যতম উদাহরণ বাগদাদের বিখ্যাত লাইব্রেরি, বাইতুল হিকমাহ, ইংরেজিতে যাকে বলা হয় হাউজ অব উইজডম। পঞ্চম শতকের আশপাশ থেকে অন্তত নবম শতক পর্যন্ত এই লাইব্রেরির সংগ্রহ ছিল বিশ্বে সবচেয়ে বড়। এর অঙ্গন সর্বদা মুখরিত থাকত তৎকালীন বড় বড় পন্ডিতদের ভিড়ে।