বিফোর সানসেট: তবুও তোমার কাছে আমার হৃদয়
আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন—কতদিন আমিও তােমাকে
খুঁজি নাকো
আমাকে খোঁজো না তুমি বহুদিন—কতদিন আমিও তােমাকে
খুঁজি নাকো
বিশ্বব্যাপী তুমুল জনপ্রিয়তা ও খ্যাতি কুড়ানো কল্পকাহিনি ‘দ্য লর্ড অভ দ্য রিংস’ এবং ‘দ্য হবিট’ জে.আর.আর টোলকিনের এক অনবদ্য সৃষ্টি। পরিচালক পিটার জ্যাকসনের কারিশমায় রূপালী পর্দায় জীবন্ত হয়েছিল দ্য লর্ড অভ দ্য রিংস ট্রিলজি। মূল গল্প ছিল শায়ারের বাসিন্দা ফ্রোডো ব্যাগিন্সকে ঘিরে। এক যুগ পর এর প্রিকুয়েল এসেছে দ্য হবিট ট্রিলজি নামে। এই গল্পের মূল নায়ক ছিল ফ্রোডোর চাচা বিলবো ব্যাগিন্স। দ্য লর্ড অভ দ্য রিং ট্রিলজির মতো না হলেও, দ্য হবিট ট্রিলজিও মোটামুটি সফলই ছিল বলা চলে। দ্য লর্ড অভ দ্য রিংয়ের ৭৭ বছর পূর্বের কাহিনি নির্মিত প্রিকুয়েল দ্য হবিট ট্রিলজির অজানা কিছু দিক নিয়েই আজকের এই আয়োজন।
বেলজিয়ামের রাজনৈতিক দল ফ্লেমিস ইন্টারেস্টের অধীনে ব্রাসেলসের দক্ষিণের একটি শহরে সেপ্টেম্বরের ২ তারিখে
‘সসেমিরা’, পদ হিসেবে বিশেষ্য। যার সম্প্রসারিত অর্থ সংকটজনক কিংবা কিংকর্তব্যবিমূঢ় অবস্থা।
২০১৫ সালের কথা। বলিউড ভাইজান মেগাস্টার সালমান খান নিয়ে এলেন নতুন এক সিনেমা।
খোলা আসমান, অথৈ জলরাশি, বিশাল বড় জাহাজ, ঘুটঘুটে অন্ধকারকে সাক্ষী রেখে ঝড়-ঝঞ্ঝা উপেক্ষা করে সমুদ্রের বুক চিড়ে এগিয়ে চলা, মুহুর্মুহু লুট-তরাজ, বিশ্বাসঘাতকতা,
ধরা যাক, কোনো এক জায়গায় কয়েকজন বন্ধু মিলে বিশ্বের খ্যাতনামা সকল ফ্যান্টাসি ঘরানার সাহিত্য কিংবা সিরিজ নিয়ে আলোচনায় মশগুল আছে। তাহলে সেখানে হ্যারি পটার, দ্য উইচার, গেম অভ থ্রোন্স, স্টার ওয়ার্স, নার্নিয়া, পাইরেটস অভ দ্য ক্যারাবিয়ান, মার্ভেল/ডিসি কমিকস এসবের নামই উঠে আসবে অবধারিতভাবে। তবে আরেকটা জিনিসের প্রসঙ্গ এখানে ওঠাতেই হবে, তা হলো টোলকিনের অমর সৃষ্টি ‘দ্য লর্ড অব রিংস’। কাগুজে বই কিংবা সেলুলয়েডের ফিতা- উভয় স্থানেই চিরস্মরণীয় হয়ে আছে এই ফ্র্যাঞ্চাইজি।
জিয়ালো জনরার উদ্ভবটা হয়েছে ষাটের দশকের শেষদিকে। মোটামুটি ৭০ দশক অব্দি স্থায়ী ছিল এই জনরা। মানে, সিনেমাতে অন্তত।
ম্যান ভার্সেস ওয়াইল্ড, টিভি শো-র ইতিহাসে এক কালচারাল ফেনোমেননের নাম।
সাহিত্যের দুনিয়ায় রুশ সাহিত্যিকদের আলাদা কদর আছে। পুরো বিশ্বের সাহিত্য তো বটেই, রাজনীতি, অর্থনীতি, এমনকি সমাজেও রুশ সাহিত্যের একটা প্রভাব দেখা যায়।